কামনায় পৃথিবীর সকল সুন্দর দুচোখ মেলে দেখতে চাই সকলের অন্তর। নায়ক M. A. Jalil Anonto (এম. এ. জলিল অনন্ত) ও তার বায়োগ্রাফি (সংগৃহীত..) চলুন একই জিনিস ভিন্ন চোখে দেখি...... জলিল কে নিয়ে যা হচ্ছে তা যেমন দুঃখজনক তেমনি আমাদের জন্য অসম্মানয়েরও। জলিল সব চেয়ে বেশি সমালোচিত হচ্ছে, ইউ পম...

ব্লগিং শুরু করলাম প্রথমেই বলে নেই, কে যেন এই ব্লগে লিখেছিলো অনন্ত আগে গার্মেন্টস এর আয়রন ম্যান ছিলো! এইটা ডাহা মিথ্যা কথা। টিভির পরে অনন্ত এইবার ইংরেজি চর্চা চালাচ্ছেন রেডিও তে! যদিও এইবার উল্টাপাল্টা কোন "ইউ পম গানা" টাইপের কথা বলে নাই! অনন্ত নিজের...

ঢাকা: বিজ্ঞাপনের ভাষার মতো বাস্তবেও অসম্ভবকে সম্ভব করতে চান সময়ের আলোচিত অভিনেতা ও নিমার্তা অনন্ত। আর তাই ফেসবুকে কিছু ছেলেমেয়ে যখন ক্যান্সারে আক্রান্ত সহপাঠী আনহাফকে বাঁচানোর অসম্ভব চেষ্টায় ব্যস্ত, ঠিক তখনই তাদের পাশে গিয়ে দাড়াঁন অনন্ত জলিল। বাড়িয়ে দেন সহযোগীতার হাত। ...

যা কিছু সত্য তা বিশ্বাস করি। বুক আগলে রাখি। ঈদ উপলক্ষে এটিএন নিউজের নিউজ এক্সটা-তে এসেছিলেন অনন্ত জলিল। উপস্থাপনায় ছিলেন মুন্নি সাহা নামের একজন। ওই অনুষ্ঠানে মুন্নি সাহা মাথা মোটার মত কিছু প্রশ্ন করেছিল তার কিছু শেয়ার করলাম। আপনার সকল ছবি তো বিগ বাজেটের। আচ্ছা আপনি এত্ত টাকা...

বন্ধ জানালা, খোলা কপাট ! অনন্ত মৈথুন নামের ব্লগারটিকে অনেক ব্লগবাসী-ই চিনেন এবং ভালবাসেন সহজ কথাই তার অসাধারণ কবিতা,গীতিগুচ্ছ এবং ছড়া গুলোর জন্য । এই প্রতিভামন্ডিত কবিটি সামহ্যোয়ারকে গুড বাই জানিয়ে হঠাত্ কোথায় লুকালো আজ ? কোনোরকম আগাম বার্তা না দিয়েই... ...

shamseerbd@yahoo.com বর্যা এবং অনন্ত একে অপরের বিরুদ্ধে থানায় ডায়েরি করেছেন। পুরো বিষয়টি জানতে আমরা প্রথমে অনন্তকে ফোন দিই । শুরুতে কিছু বলতে না চাইলেও পরে অনন্ত মুখ খোলেন, বেরিয়ে আসে নানা অজানা তথ্য ।আবেগরুদ্ধ অনন্ত বলে যেতে থাকেন, এই বর্ষাকে কে চিনত, তাকে আমি রাস্তা থেকে তুলে এনে...

লামো কেন তুমি স্বপ্নে আসো, স্বপ্নে ভাসাও দুই নয়ন আমার যে আর কাটছে না দিন, সইছে না এই প্রানোমন। হাজার চিন্তা মাথায় আসে, ঘুরে ফিরে সারাক্ষন এদের মাঝেও হঠাৎ করে ভাসে তোমার দুই নয়ন। তৃপ্তি হীনা হূদয় আমার, শূন্যে খাঁ খাঁ করছে বুক লাখো লোকের দাড়ে গিয়েও পাইনি খুঁজে তোমার মুখ। ...

দেবো, তোমাকেই তো দেবো। অলস দুপুরে তোমাকে ভাতঘুম দেবো। যখন সবশেষে শ্যাঁওলা জমবে তোমার অস্থিতে, তখন তোমাকে মুঠোভরে ব্যাস্ততা দেবো। প্রচন্ড একাকীত্বে তোমার কন্ঠ ভারী হলে, আমি তোমাকে ঘাসফুল-ফরিং পরকীয়া দেবো। চারপাশে যেদিন তুমি শুধুই বাষ্প দেখবে, আমি সেদিন...

- নিজেকেই নিজে চিনি না, পরকে চেনার মিছে বাহানা - মৌনতা ভেঙে অশ্রু ভাবনা- ধমনীতে অভিমানী শিহরণ কবি আর কবিতা মুখোমুখি, অর্থহীনতার অগম পাড়ে ঘর জুড়ে আত্মহননের সুবাসে ফাঁস নিয়েছে শূন্যতা। সুবর্ণ সময়ে স্বপ্নীল ক্রন্দন, নাম না জানা পাখির গান একই পৃথিবীর জলে বৃষ্টি- রোদের ফোঁটা...

ভাল লাগে মানুষকে সৃস্টিকে প্রকৃতিকে তুমি কাছে নেই তাই মনে হয় পৃথিবী অর্থহীন । গাছ আছে, ফুল আছে তবুও গন্ধ নেই কারন তুমি নেই । পাখি আছে, গান গাইছে তবুও সুরহীন মনে হয় কারণ তুমি কাছে নেই । রংধনু আছে কিন্তু রং নেই তুমি নেই বলে । চারিদিকে...

উননে অনলে জ্বলে জমানো বাসনা স্বপ্নেরা ঠাঁই নেয় শশ্বানে, বোবা দু’ঠোট আজও পায়নি ক্ষমা ফাঁসির দড়ি ঝোলে কামনার গলে। ঘড়েল ঘুন পোকা সাধের আসবাবে বিমূর্ত সেই ক্ষণ আসবে কবে? বাকী শুধু চোখ জোড়া তবুও পাথর অসীম শূন্যতায় নিরব নিথর।।

নিঃসঙ্গ মন পরে রয় একা একা সাদাকালো ফিকে ফিকে আলো ছায়া অচেনা খা খা বালুচরে ঠাঁসা শূন্যতায় মন নিস্তব্দ একাকীত্বে চাপা ভালো না লাগা ব্যথাতুর গুঞ্জন । শুন্যতা নিয়ে করিয়াছ অদলবদল অব-লীলায় বিলায়াছো রঙ্গিন মন হারায়াছ সব মনের ছন্দ মাদল পূর্ণ শশীতেও বেদনা পুষ্ট তাই ...

হুসহাস ছুটে যায় বাসগাড়ি , ট্রেন ছাতা যে কত কথা বলে বৃষ্টির সাথে শুধু এইসব শুনি। ব্যালকনিতে বসে থাকি কিছুক্ষন, যেন সারাটা জীবন , বাতাসে কত যে শব্দ ভাসি্য়েছো তুমি, তার আমি কি জানি ! জানি নাই। কিছুই জানি নাই। ফুলের টবের মত আমি ব্যালকনিতে ঝুলি কিছুক্ষন, যেন সারাটা...

শূন্যতা আমার কাছে কোন শূন্যতা নয়, শূন্যতার মাঝেই পূর্ণ রয় সবসময়। জানি বলেই বলছি, হৃদয়ের অকপটে, জীবন চিরন্তন আজ মৃত্যুর কপটে। হৃদয়ের ফাঁকি হৃদয় না বুঝলেই শূন্য, থাকবে না চারদিক যেন সত্যে পরিপূর্ণ। মা বলে ডেকেছি যারে সে আজ কোথায়, এও সত্য মায়ের মাঝেও ফাঁকি থেকে...

হাতে নাই কানা কড়ি ধুঁকে ধুঁকে মরি। টলি ঘুমের ঘোরে খাই কি পেট পুরে। শান্তি পাই কি করে শূন্য হাতে ঘরে। দীর্ঘশ্বাস নিতে নিতে রাত পোহাতে না পোহাতে। পা রাখি প্যাডেলেতে রিকশার চাকা ঘোরে। ঘোরে ভন ভন করে ঘোরে অনেক জোরে। ঘাম যে কত ঝরে দরদরিয়ে ঝরে পড়ে। মাথাতো তেমনি...